Wikipedia

সার্চ ফলাফল

শুক্রবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২১

মন গলানো

আমার মন গলানো এতোই সহজ
আমার মন ভোলানো এতোই সহজ
 কত অবহেলায়,কত ঝড়ের রাতে,কত তপ্ত রোদের দুপুরবেলায় মন পুড়ে পুড়ে হয়েছে শক্ত,এতোই সহজ সেই মন গলানো।
না সহজ না এই মন অভিনয়ে আর ভুলবে না।
কত চোখের জল শুকিয়েছি গালের চিবুকে, কত মনখারাপ লুকিয়েছি মিথ্যে হাসি মিথ্যে দেখানো সুখে।


বৃহস্পতিবার, ১৫ এপ্রিল, ২০২১

selfish husband

যে স্বামী নিজের স্ত্রী সন্তানকে কষ্ট দিয়ে নিজের সুখের কথা ভাবে সেই স্বামীর সাথ না দেওয়াই ভালো। কারণ স্বার্থপর মানুষ কখনো sacrifice এর অর্থ বোঝে না।

বুধবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২১

হারতে নয় হারাতে শেখো

অনেক সময় আমরা এমন কিছু মানুষের পাল্লায় পরে যায় যার কারণে আমাদের জীবনটা তছনছ হয়ে যায় মনে হয় সব শেষের মুখে । কিন্তু একজন মানুষ যতই powerful হোক মনে রাখবে তার মধ্যেও কিছু এমন weak পয়েন্ট আছে যেটা দিয়ে তাকে হারানো যায়। ভয় না পেয়ে ভয়ের মুখোমুখি হতে শেখো। যত সমস্যা থেকে পালাতে চাইবে ততো সমস্যা গুলো আরও বাড়তে যাবে তাই উপায় খোঁজো সমস্যা গুলোকে হ্যান্ডেল করবে কিভাবে।

সোমবার, ১২ এপ্রিল, ২০২১

Every women's dream|bangla Romatic story

আমার একটা সাধ ছিল একটা ছোট্ট সুখের সংসার গড়ার। সেই সংসারে একটা মনের মানুষ থাকবে তার আদর ভালোবাসায় ভরে থাকবে আমার শরীর, মন। আমাদের সন্তানের খিলখিল করা হাসি সারাঘরে মেতে থাকবে। টেবিলে থাকবে সোনামনির রেডি রাখা টিফিন বক্স,পড়ার টেবিলে থাকবে সোনার ব্যাগ, জুতোর রেকে সাজানো থাকবে আমাদের জুতো জোড়া সাথে থাকবে সোনার জুতো। আমাদের ভালোবাসার প্রমান থাকবে এলোমেলো বিছানা, সিঁথির সিঁদুর মাখা তোমার শার্ট, কানের একটা দুল এক কোনায় পরে থাকবে,পিঠে, গলায় love bite এর চিহ্ন। সকাল বেলায় দুই কাপ চা সাথে মুখে থাকবে প্রাণবন্ত হাসি... কানে আসুক হালকা গানের সুর। বারান্দার তারে ঝুলবে তোমার আমার অন্তর্বাস, জুতোর ফিতে, পা-জামা, সোনার জামা প্যান্ট, আর আমার শাড়ি।সংসারের ছোট ছোট জিনিস নিজের হাতে সাজাবো ছোট্ট একটা শীল-নোড়া, উঠানের মাঝখানে তুলসী মন্দির থাকবে সকাল সন্ধ্যে জল দেবো, ধূপবাতির সুগন্ধে সারাবাড়ি মন্দিরের মতো অনুভব হবে, শান্তি লাগবে।মনে হবে এমনি তো চেয়েছিলাম একটা ছোট্ট সুখের ঘর, সংসার।

সবার এমন সুখের ঘর কপালে লেখা থাকে না, কিছুজনের এমন সংসার স্বপ্নে, কল্পনায় জায়গা পায়।


Writer:sagarika Mitra 

রবিবার, ১১ এপ্রিল, ২০২১

নিজের জন্য ন্যায়বিচার

সমাজের বেশকিছু ব্যাতিক্রম মস্তিষ্কের
 মানুষ এখনো অন্যায় কে মেনে নেওয়ার পরামর্শ দেয়, সহ্য করার পরামর্শ দেয়.... অনেক মানুষের মুখে এমন কথা শোনার পর বুঝলাম তাঁদের এমন কথা বলার কারণটা সবকিছুর মুলে একটাই কারণ টাকা... তাঁদের মতামত যদি কোনো মেয়ে চাকরি করে তাহলে সে কেন সহ্য করবে কেন মেনে নেবে তাঁদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য জোরজাবস্তি থাকার থেকে একলা থাকা ভালো। আর হাউস ওয়াইফ দের জন্য??না তাঁদের জন্য এমন কোনো অপশন নেই কারণ তারা রোজগার করে না নিজের দায়িত্ব, সন্তানের দায়িত্ব নিতে পারবে না তাই তাঁদের স্বাধীন ভাবে বাঁচার শান্তিতে বাঁচার কোনো অধিকার নেই। সংসার করতে গেলে কি মেনে নিতে হয় আর কি মানিয়ে নিতে হয় তা সবার জানাটা দরকার।
যেমন বিয়ের আগে মা বাবার আদরে আবদারে থেকেছো,মাছের কোন পিসটা চাই তা নির্ধিধাই বলেছো, কোনটা পছন্দ খাবারের প্লেটে কোনটা নয় তাও অনায়াসে বলেছো, কেউ কথা শুনিয়ে দিলে রাগ করেছো খাবো না যাও বলেও অভিমান করেছো, পুজোয় ওই ড্রেসটাই চায় বলে বায়নাও ধরেছো, কোথাও যেতে ইচ্ছে নেই সেটাও সজোরে বলেছো, সকাল বেলা খুব দেরি করে উঠলেও খুব বকা খাওনি, সারাদিন ফোন দেখার স্বাধীনতা পেয়েছো, যখন খুশি বাড়ি থেকে বেরিয়ে গেছো, কারো জন্মদিন, বিয়েবাড়ি, পার্টি যাবে বলে একবার নামসাক্ষি বলেই ছুটি পেয়েছো। এসব স্বাধীনতা গুলো যদি শশুরবাড়িতেও চাও তাহলে আমি বলবো এই জায়গাগুলোতে মানিয়ে নাও। কিন্তু যদি অন্যায় হচ্ছে যেটা তোমাকে ঠিক লাগছে না মানসিক অশান্তি দিচ্ছে নিত্যদিন, মানসিক ভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ছো, মন এবং স্বাস্থ্যের অবনতি হচ্ছে,তোমার প্রতি স্বামীর বিন্দুমাত্রও আগ্রহ নেই, খাচ্ছো কি না, ঠিকমতো ঘুমাচ্ছ কি না, শরীর কেমন থাকছে, শারীরিক এবং মানসিক সম্পর্কগুলোও বন্ধের মুখে, কথায় কথায় ঝগড়া বাড়িতে টেকা যাচ্ছে না, কথা বলতে গেলেই ঝগড়া, একসাথে হাঁটতে হাঁটতে ঝগড়া, খেতে খেতে ঝগড়া, কিছু মজার কথা বলতে গিয়েও ঝগড়া.... এমন হওয়ার কারণ কি জানো understanding নেই দুজনের মধ্যে ❌️ trust নেই দুজনের মধ্যে❌️ভালোবাসা নেই, বাঁধন নেই, টান নেই....এগুলো অন্যায় হচ্ছে তোমার সাথে নীরবে তুমি ভাবছো সব ধীরে ধীরে একদিন ঠিক হয়ে যাবে, ভুল বোঝানো হচ্ছে তোমাকে কিচ্ছু ঠিক হবে না তুমি মূল্যহীন হয়ে যাবে ধীরে ধীরে। তোমার অন্যায়টা তোমার সেটা কেউ বুঝবে না বুঝতে চাইবে না কারণ অন্যায়ের সাজাটা তুমি পাচ্ছ তারা নয়। ব্যাস অনেক হয়েছে আর নয় এসব অন্যায় মেনে নেবে না মানিয়ে নেবে না।